logo
  • বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি ২০২৫, ৯ মাঘ ১৪৩১
নিয়মিত সকালের নাশতা না করলে হতে পারে বিপদ
রাতে ঘুম না এলে কী করবেন? সহজ টিপসে পান শান্তির ঘুম
বিশ্বজুড়ে এক তৃতীয়াংশ মানুষ অনিদ্রার সমস্যায় ভুগছেন। আধুনিক জীবনযাত্রার ব্যস্ততায় ঘুমানোর সময় পিছিয়ে যাচ্ছে, আর ঘুমের অভাবে শরীর ও মনের ওপর প্রভাব পড়ছে। তবে কিছু অভ্যাস পাল্টালেই এই সমস্যা কাটিয়ে ওঠা সম্ভব। অনিদ্রার প্রধান কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে: মানসিক চাপ ও উদ্বেগ রাত জেগে কাজ বা পড়াশোনা অতিরিক্ত স্ক্রিন টাইম (মোবাইল বা ল্যাপটপ ব্যবহার) অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস ধূমপান ও ক্যাফেইনের অতিরিক্ত সেবন ঘুমানোর আগে যা করবেন বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, একটি নিয়মিত রুটিন এবং কিছু সাধারণ অভ্যাস ঘুমের গুণগত মান বাড়াতে পারে। ১. শান্ত ঘুমের জন্য সঠিক পরিবেশ তৈরি করুন ঘুমানোর ঘরটি অন্ধকার ও নীরব রাখুন। তাপমাত্রা আরামদায়ক রাখার চেষ্টা করুন। ঘুমানোর ঘরে মোবাইল, ল্যাপটপ বা টিভি ব্যবহার এড়িয়ে চলুন। ২. ঘুমের সময় নির্ধারণ করুন প্রতিদিন একই সময়ে ঘুমাতে যাওয়ার চেষ্টা করুন। রাতে ঘুমানোর আগে ৩০ মিনিট রিল্যাক্স করুন। ৩. সঠিক খাবার নির্বাচন করুন ঘুমের আগে বাদাম, দুধ, মধু, আখরোট, কলা, ডিম, বা মিষ্টি আলুর মতো খাবার খান। কফি, সিগারেট এবং মদ্যপানের অভ্যাস ত্যাগ করুন। ৪. ব্যায়াম করুন প্রতিদিন ৩০ মিনিট ব্যায়াম বা হাঁটুন। তবে ঘুমানোর ঠিক আগে ভারী ব্যায়াম এড়িয়ে চলুন। ৫. পানি ও রাতের খাবারে মনোযোগ দিন ঘুমানোর ৩ ঘণ্টা আগে রাতের খাবার শেষ করুন। ঘুমের আগে অতিরিক্ত পানি পান এড়িয়ে চলুন। কীভাবে অভ্যাস গড়ে তুলবেন? নিয়মিত এই টিপসগুলো মেনে চললে আপনার ঘুমের গুণগত মান বাড়বে এবং মানসিক প্রশান্তি আসবে। ঘুম ভালো হলে শরীরও সুস্থ থাকবে। সুতরাং, অনিদ্রার সমস্যাকে আর গুরুত্বহীনভাবে নেবেন না। শান্তির ঘুম পেতে আজই এই অভ্যাসগুলো গড়ে তুলুন। জাগতিক /এসআই  
মিরা আঙিনায় পিঠা উৎসব
“ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের ঘরোয়া পাঁচটি উপায়”
নিয়মিত ব্রকলি খাওয়ার ৪ উপকারিতা
হাসিনার বিরুদ্ধে গুমের অভিযোগ নিয়ে প্রশ্ন তুললেন বীণা সিক্রি
ইলিয়াস কাঞ্চনের চোখে অঞ্জনা ছিলেন ‘পরীর মতো ডল
বাংলা চলচ্চিত্রের স্বর্ণযুগের অন্যতম জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা অঞ্জনা আর আমাদের মাঝে নেই। দীর্ঘ অভিনয়জীবনে দর্শকের হৃদয়ে জায়গা করে নেওয়া এই নায়িকা তার অভিষেক থেকে শুরু করে শেষ দিন পর্যন্ত চলচ্চিত্রের জন্য কাজ করে গেছেন। ১৯৭৬ সালে বাবুল চৌধুরী পরিচালিত ‘সেতু’ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে অঞ্জনা চলচ্চিত্রে পা রাখেন। তবে তার অভিনীত প্রথম মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমা ছিলো ‘দস্যু বনহুর’। এই ছবিতে অঞ্জনার বিপরীতে অভিনয় করেছিলেন সোহেল রানা। সিনেমাটি ছিল একটি সুপারহিট ছবি, যা তার ক্যারিয়ারের ভিত্তি গড়ে দেয়। চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন অঞ্জনাকে প্রথম দেখার স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে বলেন, ‘আমার জীবনে প্রথম কোনো নায়িকাকে দেখেছিলাম অঞ্জনাকে। সে ছিল টিপু সুলতান রোডে ‘দস্যু বনহুর’ সিনেমার শুটিংয়ের সময়। আমি তখন ইন্টারমিডিয়েট পাশ করেছি। অঞ্জনাকে দেখে মনে হয়েছিল, মানুষ কীভাবে এত সুন্দর হতে পারে! আমার কাছে মনে হয়েছিল, তিনি মানুষ নন, যেন পরীর মতো বা একটি ডল।’ তিনি আরও বলেন, ‘অঞ্জনা সারাজীবন চলচ্চিত্রের জন্য কাজ করেছেন। আমরা তাকে কতটা মূল্যায়ন করেছি, সেটাই এখন ভাববার বিষয়।’ অঞ্জনার প্রথম ছবি ‘দস্যু বনহুর’ তাকে রাতারাতি তারকাখ্যাতি এনে দেয়। এরপর আর তাকে পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। একের পর এক সফল সিনেমায় অভিনয় করেছেন তিনি। অভিনয়ের জন্য তিনি পেয়েছেন বহু জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো: জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার আন্তর্জাতিক পুরস্কার একাধিক জাতীয় স্বর্ণপদক বাচসাস পুরস্কার অভিনয়ের পাশাপাশি নৃত্যশিল্পী হিসেবেও তিনি ছিলেন অনন্য। তিনি নাচের জন্যও জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বহু স্বীকৃতি অর্জন করেছেন। অঞ্জনা তার পুরো জীবন চলচ্চিত্রকে উৎসর্গ করেছিলেন। তার অভিনয় দক্ষতা এবং গ্ল্যামার তাকে বাংলা চলচ্চিত্রের এক আইকনিক নায়িকায় পরিণত করেছিল। তার চলে যাওয়া বাংলা চলচ্চিত্রের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি। অঞ্জনার মতো শিল্পীরা যুগে যুগে একবারই জন্ম নেন। তার অবদান বাংলা চলচ্চিত্রে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। অঞ্জনার স্মৃতিতে আমাদের শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা। তার বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করি। জাগতিক /জেএএস
বাবা শাকিবকে ছেড়ে বিদেশে থাকতে চায় না জয়: অপু বিশ্বাস 
ঢাকাই সিনেমার চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস জানান, খুব শিগগিরই ছেলে আব্রাম খান জয়কে পড়াশোনার জন্য বিদেশে পাঠাবেন তিনি। এর কারণ হিসেবে পরোক্ষভাবে বুবলীর সঙ্গে তার কাদা ছোড়াছুড়ি, শাকিব খানের বিয়ে-বিচ্ছেদ নিয়ে বিভিন্ন সময় নেতিবাচক খবরকেই ইঙ্গিত করেন অপু। তিনি ব্যাখ্যা করেন, এখানে কিছু নোংরা জিনিস দ্রুত ছড়িয়ে পাড়ছে। যা ওদের জীবনে প্রভাব পড়তে পারে। ফলে বাচ্চারা মানসিকভাবে ভেঙে  পরতে পারে। তাই আমার কাছে মনে হয় খুব তাড়াতাড়ি জয়ের দেশের বাইরে যাওয়া উচিৎ। যখন চিন্তা করেছি জয়কে বিদেশে পাঠাব তখন খুব বেশি খারাপ লাগেনি। কিন্তু যতো দিন যাচ্ছে ততই খারাপ লাগছে। তবে খারাপ লাগলেও কিছু করার নেই। সন্তানের ভবিষ্যৎ গড়ার দায়িত্ব তো বাবা-মায়েরই। তবে নতুন বছরের শুরুতেই অপু জানালেন, জয়কে বিদেশে পাঠানো নিয়ে তার চিন্তাভাবনায় পরিবর্তন এসেছে। এর কারণটা নাকি বাবা-ছেলের মধুর সম্পর্ক। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে অপু বলেন, 'জয়কে বিদেশ পাঠানোর সিদ্ধান্তটা আমার ও তার বাবার দুজনের পক্ষ থেকেই ছিল। কিন্তু জয় ওর বাবাকে ছাড়া থাকতে পারবে না। ফলে এই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসতে হবে। আসলে জয় ওর বাবাকে প্রচণ্ড ভালোবাসে, ওর বাবাও ওকে প্রচণ্ড ভালোবাসে। জয় জানিয়েছে বাবাকে ছেড়ে বিদেশে গিয়ে তার পক্ষে থাকা সম্ভব না। তাই ওর বাবাও সেটা মেনে নিয়েছে, বলা যায় খুশিই হয়েছে। কেননা দুজন দুজনকে ছাড়াই থাকতে পারে না।' খানিকটা মজার সুরেই অপু বলেন, 'জয়ের চোখে পৃথিবীর সেরা হিরো ওর বাবা। সে নিজেই ওর বাবাকে ভয়েস মেসেজ পাঠিয়েছে।' বলেছে, 'বাবা তুমি অনেক স্মার্ট, আমার চেয়েও'। আমি ওদের কথা শুনে হাসি। দেখেন, ও বাবার কী ভীষণ ভক্ত। তাহলে আমাদের মায়েদের আন্দোলন করা উচিত না? আমরা মায়েরা আন্দোলন করব, এত কষ্ট করে বাচ্চাকে লালন-পালন করলাম আর দেখেন না তারা বাবার ভক্ত হয়ে যায়, মায়ের চেয়েও বাবাকে বেশি ভালোবাসে। জাগতিক/ আ-রহমান
“নতুন বছরের নতুন সূর্য উপভোগ” / কুয়াকাটায় পর্যটকদের ভিড়
পুরোনো বছরের দুঃখ-গ্লানি মুছে নতুন বছরের নতুন সূর্য উপভোগ করতে পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে ভিড় জমিয়েছেন হাজারো পর্যটক। বছরের শেষ দিন মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) থেকেই সৈকতে পর্যটকদের পদচারণা বাড়তে থাকে। রাত ১২টার পর সৈকতে নানা আয়োজন এবং উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে নতুন বছরকে শুভেচ্ছা জানান পর্যটকরা। পর্যটকদের নিরাপত্তায় তৎপর রয়েছেন ট্যুরিস্ট পুলিশের সদস্যরা। আজ বুধবার (১ জানুয়ারি) ভোরে নতুন সূর্যোদয় উপভোগ করতে চর গঙ্গামতি, গঙ্গামতি, ঝাউবন ও জিরো পয়েন্টসহ কুয়াকাটার সব দর্শনীয় স্থানে উপস্থিত হন পর্যটকরা। তবে  মেঘ ও ঘন কুয়াশার কারণে সূর্যোদয় পুরোপুরি উপভোগ করতে না পারলেও সৈকতের তীরে আছড়ে পড়া ছোট ছোট ঢেউ এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মুগ্ধ করেছে পর্যটকদের। ২০২৫ সালের প্রথম প্রহরে কুয়াকাটা সৈকতের গঙ্গামতি পয়েন্টে দেখা হয় ঢাকা থেকে বেড়াতে আসা পর্যটক জহিরুল ইসলাম মাসুদের সঙ্গে। তিনি ঢাকা পোস্টকে বলেন, গতকাল কুয়াকাটায় এসেছি পরিবারসহ। থার্টিফার্স্ট নাইট খুব সুন্দর এবং আনন্দঘন পরিবেশের মধ্য দিয়েই উদযাপন করেছি। খুব সকালে নতুন বছরের নতুন সূর্য দেখতে পরিবারসহ এখানে এসেছিলাম। কিন্তু ঘন কুয়াশার আড়ালে সূর্য ঢেকে থাকায় আমরা দেখতে পারিনি। সেজন্য একটু খারাপ লাগছে। তবে কুয়াকাটার সুন্দর পরিবেশ আমাদের মুগ্ধ করেছে। ট্যুর অপারেটর অ্যাসোসিয়েশন অব কুয়াকাটার (টোয়াক) প্রেসিডেন্ট রুমান ইমতিয়াজ তুষার বলেন, আশানুরূপ পর্যটক কুয়াকাটায় না হলেও, নতুন বছরকে বরণ করে নিতে আয়োজনের কোনো কমতি ছিল না। নতুন বছরে কুয়াকাটায় পর্যটকদের উপস্থিতি বাড়বে বলে আমরা আশা করছি।  কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. রবিউল ইসলাম বলেন, নতুন বছরে যেসব পর্যটক কুয়াকাটায় বেড়াতে এসেছেন, তাদের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে। থানা পুলিশ, ট্যুরিস্ট পুলিশ, ফায়ার সার্ভিসসহ পোশাকে ও সাদা পোশাকে কঠোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।   জাগতিক/ আফরোজা 
ওনার সঙ্গে আমার ডিভোর্স হয়নি: শ্রীলেখা
এক দশক আগে স্বামী শিলাদিত্য সান্যালের সঙ্গে আইনি বিচ্ছেদ হয়েছে টালিউড অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্রের। তবে শ্বশুরবাড়ির মানুষগুলোর সঙ্গে আজও সম্পর্ক অটুট তার। তাই তিনি জানিয়ে দিলেন, স্বামী প্রাক্তন হতে পারে, সম্পর্কগুলো কখনো প্রাক্তন হয় না। বিবাহবিচ্ছেদ হলেও শিলাদিত্যর সঙ্গে তার বন্ধুত্ব আগের মতোই রয়ে গেছে, সে কথা বারবার উল্লেখ করেন শ্রীলেখা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রাক্তন স্বামীর ফুপুর সঙ্গে ছবি পোস্ট করেন শ্রীলেখা। ক্যাপশনে লিখলেন, ‘আমার পিসি (ফুপু) শাশুড়ি। আমরা পিশিনি বলতাম। না উনি আমার এক্স নন, ওনার সঙ্গে ডিভোর্স হয়নি।’ শ্রীলেখার শেয়ার করা ছবিতে দেখা যায়, তার ও শিলাদিত্যর একমাত্র মেয়ে মাইয়্যা (ঐশী) সান্যালেরও। এই মাসেই ১৯-এ পা দিয়েছে শ্রীলেখা-কন্যা। ২০০৪ সালে সিনেমাটোগ্রাফার শিলাদিত্য সান্যালের সঙ্গে বিয়ে হয় শ্রীলেখার। ভালোবেসেই পরস্পরের হাত ধরেছিলেন দু’জনে। তবে এ সম্পর্ক বেশিদিন স্থায়ী হয়নি। বিয়ে ভাঙার কারণ কোনও তৃতীয় ব্যক্তি বা পরকীয়া নয় বরং ছিল পারস্পরিক বোঝাপড়ার অভাব। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি বাংলাদেশি একটি সিনেমায় কাজ করার কথা জানিয়েছেন শ্রীলেখা মিত্র। নাম ‘তরী’। এটি পরিচালনার দায়িত্বে আছেন রাশীদ পলাশ। সব ঠিক থাকলে আগামী মাসে শুটিং করতে বাংলাদেশ আসবেন তিনি।   জাগতিক/ আফরোজা    
শীত মৌসুমে কলা খাওয়া নিয়ে প্রচলিত ধারণা
শীতের সময় কলা খেলে ঠান্ডা লাগার ভ্রান্ত ধারণা অনেকের মধ্যেই রয়েছে। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ ধারণা সঠিক নয়। বরং পরিমিত পরিমাণে কলা খেলে শরীরের জন্য তা উপকারী হতে পারে। কলা খাওয়া ও ঠান্ডা লাগার সম্পর্ক: চিকিৎসকদের মতে, কলা খাওয়ার সঙ্গে ঠান্ডা লাগার সরাসরি কোনো সম্পর্ক নেই। তবে যাদের অ্যালার্জি বা ঠান্ডাজনিত সমস্যা রয়েছে, তাদের ক্ষেত্রে কলা খেলে সামান্য অসুবিধা হতে পারে। এ ধরনের ব্যক্তিদের জন্য শীতের সময় কলা এড়িয়ে যাওয়া ভালো। কলা ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা: কলায় থাকা ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এটি শীতকালীন সর্দি-কাশি প্রতিরোধে ভূমিকা রাখতে পারে। এছাড়া কলায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় এটি শরীরকে ডিটক্সিফাই করতে সাহায্য করে। কলা ও স্বাস্থ্য সচেতনতা: 1. রেনাল ফেলিওর রোগীদের জন্য সতর্কতা: কলায় উচ্চমাত্রার পটাশিয়াম থাকায় যারা কিডনি সমস্যায় ভুগছেন, তাদের ক্ষেত্রে এটি খাওয়া ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। 2. হজমে সহায়ক: কলায় থাকা ফাইবার হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। নিয়মিত কলা খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হয়। ঠান্ডার সময় ফল খাওয়া নিয়ে ধারণা:  সাধারণত ঠান্ডা লাগলে কলা বা টকজাতীয় ফল খেতে নিষেধ করা হয়। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পরিমিত পরিমাণে খেলে এসব ফল শরীরের কোনো ক্ষতি করে না। বরং সঠিকভাবে খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। কলা খাওয়ার সঠিক পদ্ধতি: ঠান্ডার দিনে কলা খেতে চাইলে, এটি ঘরের তাপমাত্রায় রাখার পর খাওয়া উচিত। সকালে বা দুপুরে কলা খাওয়া ভালো, কারণ তখন হজম প্রক্রিয়া কার্যকর থাকে। কলা একটি পুষ্টিকর ফল, যা শীতকালে সঠিকভাবে খেলে শরীরের জন্য উপকারী হতে পারে। তবে অ্যালার্জি বা বিশেষ স্বাস্থ্য সমস্যা থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ফল খাওয়া উচিত।    জাগতিক/ জেএএস
বড়দিনে রাজধানীতে ফানুস-পটকা-আতশবাজি নিষিদ্ধ
খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব ‘বড়দিন’ উদযাপিত হবে বুধবার (২৫ ডিসেম্বর)। এ দিন রাজধানীতে পটকা ফোটানো, ফানুস ওড়ানো ও আতশবাজিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। আজ মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলীর সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ নিষেধাজ্ঞা আরোপের খবর জানা গেছে।  গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বড়দিনের অনুষ্ঠান ভাবগম্ভীর ও উৎসবমুখর পরিবেশে উদযাপনের লক্ষ্যে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ অর্ডিন্যান্স (অর্ডিন্যান্স নং-III/৭৬) এর ২৮ ধারায় অর্পিত ক্ষমতাবলে মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) রাত ১২টা থেকে বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) রাত ১২টা পর্যন্ত ঢাকা মহানগর এলাকায় সব ধরনের আতশবাজি, পটকা ফোটানো এবং ফানুস ওড়ানো নিষিদ্ধ করা হলো। আশুলিয়া মরদেহ পোড়ানোয় পাঁচ জনের বিরুদ্ধে পরোয়ানাআশুলিয়া মরদেহ পোড়ানোয় পাঁচ জনের বিরুদ্ধে পরোয়ানা এতে আরও বলা হয়, বড়দিন অনুষ্ঠান সুষ্ঠু ও নিরাপদে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ নগরবাসীর সার্বিক সহযোগিতা কামনা করছে।   জাগতিক/ আফরোজা 
দুর্দান্ত জয়ে বার্সাকে পেছনে ফেলে দুইয়ে রিয়াল
লা লিগায় দুর্দান্ত জয় পেয়েছে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন রিয়াল মাদ্রিদ। সেভিয়াকে ৪-২ গোলে হারিয়েছে লস ব্লাঙ্কোরা। এই জয়ে বার্সেলোনাকে পেছনে ফেলে পয়েন্ট টেবিলের দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে রিয়াল। শুধু তাই নয়, শীর্ষে থাকা অ্যাথলেটিকো মাদ্রিদের সঙ্গেও পয়েন্ট ব্যবধান কমিয়ে এনেছে কার্লো আনচেলত্তির শিষ্যরা। রোববার (২২ ডিসেম্বর) ঘরের মাঠ সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে ম্যাচের ১০ মিনিটেই এগিয়ে যায় রিয়াল। রদ্রিগোর বাড়ানো বল ডি বক্সের সামনে পেয়েই ডান পায়ে জোরালো শট বল জালে জড়ান কিলিয়ান এমবাপ্পে। ২০ মিনিটের মাথায় ব্যবধান দ্বিগুণ করেন ফেদেরিকো ভালভার্দে। ডি বক্সের বেশ বাইরে থেকে দুর্দান্ত শটে বল জালে জড়িয়ে ব্যবধান বাড়ান তিনি। এরপর ম্যাচের ৩৪ মিনিটের মাথায় ব্যবধান ৩-০ করেন রদ্রিগো। এ সময় ডানদিক দিয়ে দ্রুত আক্রমণে ওঠেন লুকাস ভাসকেজ। এরপর বল বাড়িয়ে দেন ডি বক্সে ঢুকে পড়া রদ্রিগোকে। রদ্রিগো ডান পায়ের শটে জাল কাঁপান। অবশ্য পরের মিনিটেই সেভিয়ার ইসাক রোমেরো দারুণ এক হেডে গোল করে ব্যবধান কমান। বিরতি থেকে ফিরে ব্রাহিম দিয়াজের গোলে ৪-১ গোলে এগিয়ে যায় রিয়াল। ম্যাচের শেষ মুহূর্তে আরও একটি গোল শোধ দেয় সেভিয়া। ৮৫ মিনিটে পাল্টা আক্রমণে বল নিয়ে উঠে পড়েন সেভিয়ার দদি লুকেবাকিও। এরপর গোলরক্ষককে একা পেয়ে নিখুঁত শটে গোল করেন। কিন্তু ৪-২ ব্যবধানের পরাজয় এড়াতে পারেননি। এই জয়ে ১৮ ম্যাচ থেকে রিয়ালের সংগ্রহ ৪০ পয়েন্ট। সমান ম্যাচ থেকে অ্যাথলেটিকোর সংগ্রহ ৪১ পয়েন্ট। আর ১৯ ম্যাচ খেলা বার্সেলোনার ঝুলিতে আছে ৩৮ পয়েন্ট। জাগতিক/ আফরোজা