logo
  • বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি ২০২৫, ৯ মাঘ ১৪৩১

দুষ্টু ভিডিওর সাইটে অংক শিখিয়ে কয়েক কোটি আয় তরুণীর

অনলাইন ডেস্ক
  ১৪ জানুয়ারি ২০২৫, ১১:২৮


ইউটিউবে খ্যাতি অর্জনের পর প্রাপ্তবয়স্কদের প্ল্যাটফর্মে শিক্ষামূলক কনটেন্ট তৈরি করে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন জারা দার। গণিত, মেশিন লার্নিং, এবং নিউরাল নেটওয়ার্কের মতো জটিল বিষয় নিয়ে কাজ করা এই ইউটিউবার সম্প্রতি তার ভিডিও আপলোডের মাধ্যমে প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য একটি প্ল্যাটফর্মে সাড়া জাগিয়েছেন।

জারার ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইবার সংখ্যা লক্ষাধিক। তার ভিডিওগুলো মূলত জটিল গাণিতিক সমস্যার সমাধান, মেশিন লার্নিংয়ের বেসিক ও অ্যাডভান্সড ধারণা এবং নিউরাল নেটওয়ার্কের ব্যবহার নিয়ে। কিন্তু সম্প্রতি তার এই কাজ প্রাপ্তবয়স্কদের প্ল্যাটফর্মে সরে গেছে, যেখানে তার আয় ইউটিউবের তুলনায় তিনগুণ বেশি বলে তিনি দাবি করেছেন।


জারা জানিয়েছেন, ইউটিউবের তুলনায় প্রাপ্তবয়স্কদের প্ল্যাটফর্ম থেকে আয় অনেক বেশি। তার দাবি, সেখানে প্রতি ১০ লক্ষ ভিউয়ের জন্য প্রায় ৮৬ হাজার টাকা উপার্জন করা যায়, যেখানে ইউটিউবে একই সংখ্যক ভিউয়ের জন্য আয় মাত্র ২৯ হাজার টাকা।

এই আর্থিক পার্থক্যের কারণেই তিনি দুই প্ল্যাটফর্মেই তার কনটেন্ট শেয়ার করছেন। যদিও তার ভিডিওগুলোর বিষয়বস্তু একই রয়ে গেছে, তবে প্ল্যাটফর্মের ধরন পরিবর্তনের কারণে নেটিজেনদের মধ্যে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়েছে।

জারার এই সিদ্ধান্ত সমাজমাধ্যমে মিশ্র প্রতিক্রিয়া তৈরি করেছে। অনেকে এই উদ্যোগকে শিক্ষার নতুন দিগন্ত বললেও, কেউ কেউ বিষয়টি নৈতিকতার দৃষ্টিকোণ থেকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন। বিশেষ করে, শিক্ষামূলক কনটেন্ট প্রাপ্তবয়স্কদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করায় বিস্ময় প্রকাশ করেছেন অনেকেই।


এই বিষয় নিয়ে জারা বলেছেন, "আমি চাই আমার কাজের মাধ্যমে মানুষ শিখুক, সেটা যেকোনো প্ল্যাটফর্মেই হোক না কেন। প্রযুক্তি, গণিত, এবং মেশিন লার্নিং সম্পর্কে জানার আগ্রহ আছে এমন দর্শকেরা আমার কনটেন্ট উপভোগ করবেন।"


নেটিজেনদের অনেকে বলছেন, আয়ের জন্য এ ধরনের প্ল্যাটফর্ম বেছে নেওয়া শিক্ষার গুণমান ও উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন তোলে। আবার কেউ কেউ এটিকে যুগের সঙ্গে তাল মেলানোর একটি কৌশল হিসেবে দেখছেন।


জারা দারের এই পদক্ষেপ শুধু তার ব্যক্তিগত আয় বাড়ানোর জন্য নয়, বরং একটি বৃহত্তর সামাজিক আলোচনার জন্ম দিয়েছে। প্রযুক্তি ও শিক্ষার মতো বিষয়গুলো প্রাপ্তবয়স্কদের প্ল্যাটফর্মে স্থান পাওয়া কতটা গ্রহণযোগ্য, তা নিয়ে বিতর্ক চলবে বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

সময়ই বলবে, জারার এই সিদ্ধান্ত তার পেশাগত জীবনে কী প্রভাব ফেলে এবং নেটিজেনরা এই উদ্যোগকে কতটা গ্রহণ করে।

জারার এই সিদ্ধান্ত সমাজমাধ্যমে মিশ্র প্রতিক্রিয়া তৈরি করেছে। অনেকে এই উদ্যোগকে শিক্ষার নতুন দিগন্ত বললেও, কেউ কেউ বিষয়টি নৈতিকতার দৃষ্টিকোণ থেকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন। বিশেষ করে, শিক্ষামূলক কনটেন্ট প্রাপ্তবয়স্কদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করায় বিস্ময় প্রকাশ করেছেন অনেকেই।


এই বিষয় নিয়ে জারা বলেছেন, "আমি চাই আমার কাজের মাধ্যমে মানুষ শিখুক, সেটা যেকোনো প্ল্যাটফর্মেই হোক না কেন। প্রযুক্তি, গণিত, এবং মেশিন লার্নিং সম্পর্কে জানার আগ্রহ আছে এমন দর্শকেরা আমার কনটেন্ট উপভোগ করবেন।"


নেটিজেনদের অনেকে বলছেন, আয়ের জন্য এ ধরনের প্ল্যাটফর্ম বেছে নেওয়া শিক্ষার গুণমান ও উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন তোলে। আবার কেউ কেউ এটিকে যুগের সঙ্গে তাল মেলানোর একটি কৌশল হিসেবে দেখছেন।


জারা দারের এই পদক্ষেপ শুধু তার ব্যক্তিগত আয় বাড়ানোর জন্য নয়, বরং একটি বৃহত্তর সামাজিক আলোচনার জন্ম দিয়েছে। প্রযুক্তি ও শিক্ষার মতো বিষয়গুলো প্রাপ্তবয়স্কদের প্ল্যাটফর্মে স্থান পাওয়া কতটা গ্রহণযোগ্য, তা নিয়ে বিতর্ক চলবে বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

সময়ই বলবে, জারার এই সিদ্ধান্ত তার পেশাগত জীবনে কী প্রভাব ফেলে এবং নেটিজেনরা এই উদ্যোগকে কতটা গ্রহণ করে।

জাগতিক /জেএএস

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়